শিরোনাম
  • ফের যে আসন থেকে নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলে যে সমস্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ইসরায়েল কে এই নতুন মেসি-ইয়ামাল? ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাঠামোতে যে নতুন নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আলুর দাম নিয়ে যে দুঃসংবাদ শোনালেন বাণিজ্য উপদেষ্টা হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ নিয়ে যা জানালেন আইনজীবী শিশির মনির নির্বাচন নিয়ে নতুন যে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার সরকার নির্বাচন নিয়ে চাপ দিলে পদত্যাগ করবো: সিইসি শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
  • শিল্পকলার ডিজি লাকীর বিরুদ্ধে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ৫ জানুয়ারী, ২০২২ ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন

    শিল্পকলার ডিজি লাকীর বিরুদ্ধে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
    শিল্পকলার ডিজি লিয়াকত আলী লাকী।

    শতকোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক (ডিজি) লিয়াকত আলী লাকীর বিরুদ্ধে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযোগ অনুযায়ী- ঘুষ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও ভুয়া বিলসহ নানা অনিয়মের মাধ্যমে তিনি শতকোটি টাকা লোপাট করেছেন। ৬০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন লাকী সিন্ডিকেটের ৮ কর্মকর্তা। এসব অভিযোগ অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২ সদস্যের টিম করা হয়েছে।

    এ বিষয়ে দুদক কমিশনার (অনুসন্ধান) মোজাম্মেল হক খান রোববার সাংবাদিকদের বলেন, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়া, ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পেয়েছে দুদক। এ ছাড়া দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করা অর্থের একটি বড় অংশ পাচারের তথ্যও পেয়েছে দুদক। এসব কারণে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মোজাম্মেল হক আরও বলেন, দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহিম ও সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়ার সমন্বয়ে অনুসন্ধান টিম করা হয়েছে। অনুসন্ধান টিমের তদারকি কর্মকর্তা হিসেবে আছেন পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন।

    দুদকের অভিযোগে বলা হয়, লিয়াকত আলী লাকী প্রায় একযুগ ধরে শিল্পকলা একাডেমির ডিজির দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি দায়িত্বে থাকাকালে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। তিনি গত বছরের ৩০ জুন বিভিন্ন ভুয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে ৫ কোটি টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন। এ ছাড়া ২০২০-২১ অর্থবছরের ৩০ জুন একজন সচিবকে দায়িত্ব দিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখিয়ে ১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। তাকে এই কাজে সহায়তা করেন দুজন কালচার অফিসার সহকারী পরিচালক (হিসাব) আল হেলাল ও উপপরিচালক (অর্থ) শফিকুল ইসলাম।

    গত বছরের ৩০ জুন ৮ জন কালচার অফিসারকে জেলায় বদলি করে মন্ত্রণালয়। ডিজি প্রায় ৩ কোটি টাকা খরচ করে তাদের বদলির আদেশ বাতিল করান। এর পর এসব কর্মকর্তাকে নিয়ে মিটিং করে অনুষ্ঠান দেখিয়ে ভুয়া বিল-ভাউচারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। তিনি বিভিন্ন জেলার কালচার অফিসারদের ঢাকায় এনে সুযোগসুবিধা দিয়ে শতকোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। একই সঙ্গে তার সিন্ডিকেটের ৮ জন জেলা কালচার অফিসার বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন। এসব অফিসারের মধ্যে চাকলাদার মাসুদ সুমন ১০ কোটি টাকা, এরশাদ হাসান ৫ কোটি টাকা, সুজন মাহবুব ৫ কোটি টাকা, মোস্তাক আহমেদ ১০ কোটি এবং ৫টি মাইক্রোবাস, রাকিবিল বারী ৫ কোটি, রিফাত জাহান ৫ কোটি, আল হেলাল ১০ কোটি ও শহিদুল ইসলাম ১০ কোটি টাকা অর্জন করেন।

     

     




    সাতদিনের সেরা খবর

    জাতীয় - এর আরো খবর

    তিন মন্ত্রণালয়ে সচিবের দায়িত্বে রদবদল

    তিন মন্ত্রণালয়ে সচিবের দায়িত্বে রদবদল

    ৫ জানুয়ারী, ২০২২ ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন

    অবশেষে সচিব পেল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

    অবশেষে সচিব পেল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

    ৫ জানুয়ারী, ২০২২ ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন