শিরোনাম
  • ফের যে আসন থেকে নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলে যে সমস্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ইসরায়েল কে এই নতুন মেসি-ইয়ামাল? ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাঠামোতে যে নতুন নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আলুর দাম নিয়ে যে দুঃসংবাদ শোনালেন বাণিজ্য উপদেষ্টা হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ নিয়ে যা জানালেন আইনজীবী শিশির মনির নির্বাচন নিয়ে নতুন যে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার সরকার নির্বাচন নিয়ে চাপ দিলে পদত্যাগ করবো: সিইসি শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
  • পত্নীতলায় শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতে বাধ্য করার অভিযোগ

    পত্নীতলা ( নওগাঁ ) প্রতিনিধি

    ৩০ জুলাই, ২০২২ ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন

      পত্নীতলায় শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতে বাধ্য করার অভিযোগ

    নওগাঁর পতœীতলায় শিক্ষা নিয়ম- নীতির তোয়াক্কা না করে স্কুল শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতে বাধ্য করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে  মো: বকুল হোসেন ও চয়ন উদ্দীন নামক দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। মো; বকুল হোসেন গগনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক ও চয়ন উদ্দীন অত্র প্রতিষ্ঠানের সমাজ বিঞ্জানের  শিক্ষক বলে জানা গেছে।

    নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক শর্তে গগনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, আমরা প্রথমত অন্য স্যারদের কাছে প্রাইভেট পড়তাম যারা আমাদের স্কুলের শিক্ষক নয়। ঐ স্যারদের কাছে প্রাইভেট পড়ার জন্য বকুল স্যার ও চয়ন স্যার আমাদের পরিক্ষার খাতায় কম নাম্বার দেন। যার ফলে আমরা বকুল স্যার ও চয়ন স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়তে বাধ্য হয়েছি।


    সচেতন অভিভাবকরা জানান, ভাই সব জায়গায় দূর্ণীতি। এখানে আপনার আমার করার কিছুই নেই। যেখানে শিক্ষা নীতিমালায় স্পষ্ট করে বলা আছে যেই স্কুলের শিক্ষক, সেই স্কুলের শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট বা কোচিং করাতে পারবেনা। কিন্তু সেই নীতিমালা রয়ে গেছে নীতিমালার স্থানে আর অনিয়ম চলছে ক্ষমতার অপব্যবহার করে। তাছাড়া চয়ন উদ্দীন সমাজ বিঞ্জানের শিক্ষক, তিনি কিভাবে ইংরেজী ও গণিত বিষয়ে প্রাইভেট পড়ান? আমরা আর কি করবো ছেলে মেয়েরা এসে জেদ করে বলেই তাদের কাছে প্রাইভেট দিয়ে রেখেছি।


    প্রাইভেট পড়ানোর বিষয়ে গগনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো: বকুল হোসেন এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, আমি জানি স্কুলের শিক্ষার্থীদের কে প্রাইভেট পড়ানো শিক্ষা নীতির বাহিরে। এলাকা ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বলে পড়াই। যদি প্রশাসন চাপ দেয় তাহলে প্রাইভেট বন্ধ করে দিবো। অপর অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক চয়ন উদ্দীন এর সাথে কথা হলে তিনি জানান,  শিক্ষার্থীরা আমার কাছে পড়তে চায় বলেই আমি তাদের প্রাইভেট পড়াই। তবে কাউকে কম আবার কাউকে বেশি নাম্বার দেওয়ার বিষয়টি সত্য নয়।


    এ বিষয়ে গগনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক আলহাজ্ব মোয়াজ্জেম হোসেন এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, আমার জানা মতে তারা আগে প্রাইভেট পড়াতো এখন পড়াইনা। তাছাড়া কোন শিক্ষক তার প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়ানোর নিয়ম নেই। বিষয়টি আমি খোঁজ খবর নিয়ে দেখছি।


    মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মুসহাক আলী কে মুঠোফোনে না পাওয়ায় একাডেমি সুপার - ভাইজার মোরশেদুল আলমের সাথে এ বিষয়ে কথা বললে তিনি জানান,   কোন শিক্ষক তার প্রতিষ্ঠানের কোন শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট বা কোচিং করাতে পারবেনা। যদি এমন প্রমাণ কোন শিক্ষক এর বিরুদ্ধে পাওয়া যায় তাহলে সেই শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষা নীতিমালা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

     




    সারাদেশ - এর আরো খবর

    যে কারণে ৭ দিন বন্ধ সোনাহাট স্থলবন্দর!

    যে কারণে ৭ দিন বন্ধ সোনাহাট স্থলবন্দর!

    ৩০ জুলাই, ২০২২ ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন