নওগাঁর পত্নীতলার মানবাধিকার কর্মী মো: রুবাইত হাসানের বিরুদ্ধে ইউএন ভলেন্টিয়ার করার কথা বলে একাধিক ব্যক্তির নিকট থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেবার অভিযোগ উঠেছে। মো: রুবাইত হাসান পত্নীতলা উপজেলার শিহাড়া ইউনিয়নের কাষ্টবই গ্রামের রমজান আলীর ছেলে।
নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক শর্তে একাধিক ভুক্তভোগী জানান, হঠাৎ সাংবাদিক রবিউল ইসলাম সবুজ আমাদের নিকট এসে বলে পত্নীতলায় এবার আমার বড় ভাই এসেছে যিনি জাতিসংঘ স্বেচ্ছাসেবক এর বাংলাদেশের কেন্দ্রেীয় লিডার , শুধু তাই নয় আইন সহায়তা কেন্দ্রে ( আসক ) এর বিভাগীয় সহকারী পরিচালক। এবার পত্নীতলায় আমরা রাজত্ব করবো। এর মধ্যেই হঠাৎ একদিক রুবাইত হাসান এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। তার কিছুদিন পর হঠাৎ একদিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মেসেনজারে মেসেজ দিযে বলে তোমাদের জন্য সু খবর আছে । জাতিসংঘের স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে বাংলাদেশে লোক নেওয়া হচ্ছে । যেখানে তোমাদের নিবো বলে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি । যার কারণে তোমাদের ৪০$ ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় ৩২০০ টাকা খরচা দিতে হবে। টাকা দেবার কিছুদিন পর একটি অনলাইন আইডি কার্ড দেওয়া হয়। যা পরবর্তীতে খোঁজ খবর করে দেখা যায় সব কিছুই ভূয়া। টাকা ফেরত চাইলে তিনি বিভিন্ন ধরণের তালবাহানা দিতে শুরু করেন।
এবিষয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সূধি সমাজগণ জানান, এই ছেলেকে দেখে ও কথাবার্তা শুনে আমাদের সুবিধার মনে হয়না। সে সব সময় নিজেকে অনেক বড় মনে কওে, তার কথাবার্তা শুনে আনে হয় সে একটা পাগল।
এবিষয়ে অভিযুক্ত মানবাধিকার কর্মী মো: রুবাইত হাসান এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, ভাই আমি কি তোমদের টাকা মেরে খেয়েছি , টাকা এক সপ্তাহের মধ্যে ফেরত দিবো।