শিরোনাম
  • ফের যে আসন থেকে নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলে যে সমস্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ইসরায়েল কে এই নতুন মেসি-ইয়ামাল? ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাঠামোতে যে নতুন নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আলুর দাম নিয়ে যে দুঃসংবাদ শোনালেন বাণিজ্য উপদেষ্টা হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ নিয়ে যা জানালেন আইনজীবী শিশির মনির নির্বাচন নিয়ে নতুন যে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার সরকার নির্বাচন নিয়ে চাপ দিলে পদত্যাগ করবো: সিইসি শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
  • করিমগন্জ তাড়াইলের বিস্তীর্ণ মাঠে কৃষকের হলুদ স্বপ্ন

    মোঃ আসাদুজ্জামান মবিন, কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

    ১৬ জানুয়ারী, ২০২৩ ১০:৫৭ অপরাহ্ন

    করিমগন্জ তাড়াইলের বিস্তীর্ণ মাঠে কৃষকের হলুদ স্বপ্ন

    কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ  তাড়াইলে চলতি মৌসুমে সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। সরিষা ক্ষেতের চেহারা দেখে আনন্দে মুখরিত কৃষক।

    সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন হাওরের দিকে থাকালে মনে হয় ফসলের মাঠ যেন সেজেছে হলুদের সাজে। মাঠজুড়ে সরিষা ফুলের হলুদ রাজার দেশে মৌমাছির মধু সংগ্রহের গুঞ্জনে মুখরিত ফসলের মাঠ। সরিষা ফুলে বাতাসের দোলায় দোল খাচ্ছে কৃষকের রঙিন স্বপ্ন।

    তাড়াইল উপজেলা কৃষি অফিস জানিয়েছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ৮শ' হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

    দুই উপজেলার কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সরিষা কেটে ওই জমিতে আবার বোরো আবাদ করা যায়। এতে অল্প সময়ে একই জমিতে দুটি ফসলের চাষে লাভবান হচ্ছে কৃষক। একসময় কৃষকরা আমন ধান কাটার পর জমি পতিত ফেলে রাখতো।উক্ত দুই উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, দেশের অন্যতম একটি তেল ও মসলা জাতীয় খাদ্য শষ্যের নাম সরিষা। সরিষা খুবই লাভজনক ফসল। অতি অল্প সময়ে, অল্প পুঁজিতে কৃষকরা লাভবান হন।

    এক একর জমিতে সরিষা আবাদ করতে বিভিন্ন প্রকারের সার, সরিষা বীজ ও অন্যান্য খরচসহ মোট খরচ হচ্ছে প্রায় ৪ হাজার টাকা। যদি প্রতি একরে ফলন হয় ৬ থেকে ৭ মণ তাহলে সরিষা বিক্রি করে ইরি-বোরো আবাদের খরচ হয়ে যাবে বলে কৃষকরা জানান।

    তাড়াইল উপজেলার তাড়াইল-সাচাইল সদর ইউনিয়নের কালনা গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, দুই একর জমিতে সরিষা চাষ করেছি। প্রতি একর জমিতে প্রায় ৪ হাজার টাকা করে ব্যয় হয়েছে। সরিষার ক্ষেতে গেলে প্রাণটা ভরে যায়। একই গ্রামের কৃষক ফজলুর রহমান বলেন, আমি আড়াই একর জমিতে সরিষা চাষ করেছি। আশা করছি ভালো ফলন হবে। এই সরিষা বিক্রি করে বোরো আবাদের তেল ও সার কেনার টাকা জোগাড় হয়ে যাবে। তারা বলেন, উপজেলা কৃষি বিভাগের লোকজন সঠিকভাবে পরামর্শ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করছেন। ফলন ভালো হবে বলে আশা করছি।

    তাড়াইল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, সরিষা মূলত একটি মসলা জাতীয় ফসল। স্বল্প সময়ের মধ্যে কৃষককে অধিক ফলন পেতে আমি এবং আমার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। যাতে কৃষকেরা কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হয়। আশা করছি কোনো প্রকার প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটলে এবার তাড়াইল উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলন হবে।




    সাতদিনের সেরা খবর

    সারাদেশ - এর আরো খবর

    যে কারণে পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

    যে কারণে পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

    ১৬ জানুয়ারী, ২০২৩ ১০:৫৭ অপরাহ্ন

    যে কারণে ৭ দিন বন্ধ সোনাহাট স্থলবন্দর!

    যে কারণে ৭ দিন বন্ধ সোনাহাট স্থলবন্দর!

    ১৬ জানুয়ারী, ২০২৩ ১০:৫৭ অপরাহ্ন