শিরোনাম
  • ফের যে আসন থেকে নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলে যে সমস্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ইসরায়েল কে এই নতুন মেসি-ইয়ামাল? ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাঠামোতে যে নতুন নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আলুর দাম নিয়ে যে দুঃসংবাদ শোনালেন বাণিজ্য উপদেষ্টা হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ নিয়ে যা জানালেন আইনজীবী শিশির মনির নির্বাচন নিয়ে নতুন যে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার সরকার নির্বাচন নিয়ে চাপ দিলে পদত্যাগ করবো: সিইসি শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
  • ১০ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় অভিমুখেে ইসলামী আন্দোলনের গণমিছিল

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ২৯ অক্টোবর, ২০২২ ১১:২৬ অপরাহ্ন

    ১০ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় অভিমুখেে ইসলামী আন্দোলনের গণমিছিল

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেছেন, বাংলাদেশ অর্ধশতাব্দির বেশি বছর ধরে স্বাধীন। কিন্তু এখানকার রাজনীতির ধরণ দেখলে মনে হয় দেশ প্রাকসভ্য পর্যায়ে রয়েছে। বিগত জাতীয় নির্বাচন সমূহ ভোট ডাকাতির মহোৎসব করে গণতন্ত্র ও স্বাধীনভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করেও দেশের রাজনীতি অস্থির হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, প্রধান বিরোধী দলসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে এবং সরকারের পক্ষ থেকে রাজপথে মোকাবেলা করা হবে বলে বলা হচ্ছে। যা রাজনীতির শিষ্টারচার পরিপন্থি।

    শনিবার বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মজলিসে আমেলার সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ-এর পরিচালনায় এতে উপস্থিত ছিলেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফুল আলী আকন ও অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কাদের, অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ ও মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, প্রচার ও দাওয়াহ্ বিষয়ক সম্পাদক, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম প্রমুখ।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনে করে, সভ্য দেশের রাজনীতি এভাবে চলতে পারেনা বরং আইন-নিয়ম কানুন সংবিধান মেনে পারস্পরিক বোঝা পড়ার মাধ্যমেই রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমান সরকার দেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গলাটিপে হত্যা করেছে। প্রশাসনকে নির্জীব আজ্ঞাবহ করে রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে বাঁচো-মরো পরিস্থিতিতে ফেলেছে। যা কোনভাবেই সমর্থন যোগ্য না। এই অবস্থার পরিবর্তনে ক্ষমতাসীনদেরকেই প্রদান ভূমিকা নিতে হবে।

    সভায় বলা হয়, আগামী নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু ও শান্তি পূর্ণ করতে হবে। সে জন্য সর্বদলীয় জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে।

    সভায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, ২০২৩ সালে শিক্ষা সিলেবাস এবং মাদরাসা শিক্ষা সিলেবাসে হিন্দুত্ববাদী শিক্ষা সংযোজন করে  ইসলামী শিক্ষার বারোটা বাজানোর সব আয়োজন সম্পন্ন করেছে। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি শিক্ষা ব্যবস্থাকে ভারতের সিলেবাসের সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রণয়ণ করে ৯২ ভাগ মুসলমানের তাহজীব তামাদ্দুনকেধ্বংস করে দিয়েছে। এ অবস্থা থেকে ফিরে না আসলে ঈমানদার জনতা নিরবে বসে থাকবে না।
    সভায় শিক্ষা সিলেবাসে ইসলামী শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করার দাবিতে ১০ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় অভিমুখে গণমিছিল সফলের আহ্বান জানানো হয়।




    সাতদিনের সেরা খবর

    রাজনীতি - এর আরো খবর

     পিআর নিয়ে আবারও যে মন্তব্য মির্জা ফখরুলের

    পিআর নিয়ে আবারও যে মন্তব্য মির্জা ফখরুলের

    ২৯ অক্টোবর, ২০২২ ১১:২৬ অপরাহ্ন