শিরোনাম
  • ফের যে আসন থেকে নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলে যে সমস্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ইসরায়েল কে এই নতুন মেসি-ইয়ামাল? ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাঠামোতে যে নতুন নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আলুর দাম নিয়ে যে দুঃসংবাদ শোনালেন বাণিজ্য উপদেষ্টা হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ নিয়ে যা জানালেন আইনজীবী শিশির মনির নির্বাচন নিয়ে নতুন যে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার সরকার নির্বাচন নিয়ে চাপ দিলে পদত্যাগ করবো: সিইসি শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
  • খালেদার দ্রুত এনজিওগ্রাম করার সিদ্ধান্ত মেডিকেল বোর্ডের

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ১১ জুন, ২০২২ ০২:৩৪ অপরাহ্ন

    খালেদার দ্রুত এনজিওগ্রাম করার সিদ্ধান্ত মেডিকেল বোর্ডের
    ফাইল ছবি।

    এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারম্যান খালেদা জিয়াকে দ্রুততর সময়ে হৃদযন্ত্রের এনজিওগ্রাম করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেডিকেল বোর্ড। আজ শনিবার (১১ জুন) দুপুরে মেডিক্যাল বোর্ডের জরুরি বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

    এর আগে হঠাৎ বুকে ব্যাথা অনুভব করায় শুক্রবার গভীর রাতে জরুরিভিত্তিতে হাসপাতালে নেওয়া হয় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। গুলশানের বাসা থেকে একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে শুক্রবার রাত সোয়া তিনটার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি। সেখানে তাকে সিসিইউতে ভর্তি করা হয়।

    জানা গেছে, হৃৎপিণ্ডে হঠাৎ গোলযোগে হার্টবিট অনিয়মিত হওয়ার কারণে খালেদা জিয়াকে জরুরিভিত্তিতে  হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। শনিবার সকালে খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সভা হয়। সেখানেই পরবর্তী চিকিৎসার বিষয়ে  সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

    চেয়ারপারসনের মেডিকেল বোর্ডের একজন সদস্য এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার হঠাৎ বেশ শ্বাস প্রশ্বাস সমস্যা অর্থাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে। তাই জরুরিভিত্তিতে হাসপাতালে আনা হয়েছে৷ বর্তমানে তিনি হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) ওয়ার্ডের ৪২১৮ নম্বর কেবিনে ভর্তি আছেন।

    খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, ব্যক্তিগত স্টাফ রূপা, ফাতেমাসহ পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে যান।

    দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন কারাবন্দি থাকার পর করোনা মহামারির মধ্যে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল হাসপাতাল থেকে ছয় মাসের জন্য মুক্তি পান খালেদা জিয়া। এরপর একাধিকবার তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ায় সরকার। মুক্তি পাওয়ার পর থেকে খালেদা জিয়া গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় আছেন। এ সময়ের মধ্যে তিন দফায় প্রায় ৬ মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। তিনি ফুসফুস জটিলতা, ডায়াবেটিস, চোখের সমস্যা, লিভার সিরোসিসসহ নানা রোগে ভুগছেন। বর্তমানে গুলশানের বাসায় ব্যক্তিগত এবং এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে তার চিকিৎসা চলছিল।




    রাজনীতি - এর আরো খবর