শিরোনাম
  • ফের যে আসন থেকে নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলে যে সমস্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ইসরায়েল কে এই নতুন মেসি-ইয়ামাল? ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাঠামোতে যে নতুন নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আলুর দাম নিয়ে যে দুঃসংবাদ শোনালেন বাণিজ্য উপদেষ্টা হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ নিয়ে যা জানালেন আইনজীবী শিশির মনির নির্বাচন নিয়ে নতুন যে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার সরকার নির্বাচন নিয়ে চাপ দিলে পদত্যাগ করবো: সিইসি শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
  • কারাগারেই বিয়ে করছেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

    জাগো কণ্ঠ ডেস্ক

    ১৩ নভেম্বর, ২০২১ ০৪:৪৪ অপরাহ্ন

    কারাগারেই বিয়ে করছেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

    কারাগারে বন্দি অবস্থায়ই বিয়ের অনুমতি পেয়েছেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। যুক্তরাজ্যের বেলমার্শ কারাগারে বন্দী রয়েছেন তিনি তার বাগদত্তা স্টেলা মরিসের সঙ্গে কারাগারেই বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে পারবেন।

    মার্কিন গোপন নথি ফাঁস করে হইচই ফেলে দেওয়া ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ যুক্তরাষ্ট্রে প্রচলিত গুপ্তচরবৃত্তির আইনে করা মামলার আসামি। ২০১২ সাল থেকে লন্ডনে ইকুয়েডর দূতাবাসের আশ্রয়ে ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে জামিনের শর্ত ভঙ্গের অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করে যুক্তরাজ্য পুলিশ। তখন থেকে বেলমার্শ কারাগারে বন্দী তিনি। স্টেলা মরিসের সঙ্গে অ্যাসাঞ্জের সম্পর্কের বিষয়টি প্রথম প্রকাশ্যে আসে তিনি জেলে যাওয়ার পর। দক্ষিণ আফ্রিকার বংশোদ্ভূত আইনজীবী স্টেলা নিজেই গত বছর ‘মেইল অন সানডে’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন এ খবর। বলেছিলেন তাদের দুটি পুত্র সন্তানও আছে।

    সম্প্রতি কারাগারে বিয়ে করার অনুমতি চেয়ে কারা গভর্নরের কাছে আবেদন করেন ৫০ বছর বয়সী জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। কারা বিভাগের এক মুখপাত্র বিবিসিকে জানান, অন্য কারাবন্দীদের মতোই প্রচলিত নিয়মে কারা গভর্নর অ্যাসাঞ্জের আবেদনটি গ্রহণ, বিবেচনা ও আমলে নিয়েছেন।

    যুক্তরাজ্যভিত্তিক পিএ মিডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ ব্যাপারে সন্তোষ প্রকাশ করে স্টেলা বলেন, ‘আশা করছি, আমাদের বিয়েতে আর কোনো বাধা আসবে না।’

    যুক্তরাজ্যের বিবাহ আইন ১৯৮৩–এর আওতায় বন্দীরা কারাগারে বিয়ের জন্য আবেদনের সুযোগ পান। আবেদন মঞ্জুর হলে সম্পূর্ণ খরচ নিজেদের মিটিয়ে বিয়ে করতে হবে তাদের।

    গত বছর উইকিলিকসের ইউটিউব অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা এক ভিডিওতে স্টেলা মরিস জানান, ২০১১ সালে অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী দলে যোগ দেওয়ার পরই প্রথম দেখা হয় দুজনের। তিনি প্রায় প্রতিদিন ইকুয়েডর দূতাবাসে গিয়ে অ্যাসাঞ্জের সঙ্গে দেখা করতেন এবং তাঁদের মধ্যে ভালো বোঝাপড়া তৈরি হয়েছিল। ২০১৫ সালে তাঁরা একে অপরের প্রেমে পড়ে যান। দুই বছর পর তাঁদের বাগদান সম্পন্ন হয়। ইকুয়েডর দূতাবাসে থাকাকালেই গর্ভধারণ করেন তিনি।

    স্টেলা জানান, দুই সন্তানের জন্মের সময় দূতাবাস থেকে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে অ্যাসাঞ্জ যুক্ত হয়েছিলেন। সন্তানেরা ইকুয়েডর দূতাবাসে বাবার সঙ্গে মিলিতও হয়েছিল। 
     




    আন্তর্জাতিক - এর আরো খবর

    বাংলাদেশি শহীদুল আলমের ভাগ্যে যা ঘটলো!

    বাংলাদেশি শহীদুল আলমের ভাগ্যে যা ঘটলো!

    ১৩ নভেম্বর, ২০২১ ০৪:৪৪ অপরাহ্ন