শিরোনাম
  • পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে বিএনপির লজ্জা পাওয়া উচিত: কাদের বৃত্তি পেল সেরা ১৫ জন স্কুল ক্রিকেটার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলছে আজ, অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে সবার চাওয়া সুষ্ঠু ও পক্ষপাতহীন উপজেলা নির্বাচন: ইসি আহসান হাবিব  তরুণদের উদ্ভাবনী জ্ঞান ও বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তাকে কাজে লাগাতে হবে : স্পিকার ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে :  কাদের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী  বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ঢাকা ও ব্যাংককের পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষর
  • সিয়ামের ফজিলত সমূহ  

    ড. এম জি মোস্তফা মুসা

    ২৩ মার্চ, ২০২৪ ১০:০৬ পূর্বাহ্ন

    সিয়ামের ফজিলত সমূহ  

    সিয়ামের ফজিলত সমূহ  

    ০১. সিয়ামের মাধ্যমে তাক্বওয়া অর্জিত হয়: দিনের বেলায় পানাহার বর্জন এবং স্ত্রী-মিলন হতে বিরত থাকার ফলে নাফসের মধ্যে প্রবৃত্তির (হাওয়া) কামনা, বাসনা, খেয়াল-খুশির তাড়না নিয়ন্ত্রিত হয়; সিয়াম পালনের মাধ্যমে একজন বান্দা ইন্দ্রিয়জাত দোষণীয় চিন্তা, কথা, কর্ম এবং নীতি বিবর্জিত সকল প্রকার উপাদান থেকে মুক্ত হতে পারে; ফলে বান্দার মধ্যে তাক্বওয়ার সৃষ্টি হয় এবং একজন সিয়াম পালনকারী মুত্তাক্বী হওয়ার পথে এগিয়ে যায়। সিয়াম পালনের প্রকৃত উদ্দেশ্যই হলো তাকওয়া সৃষ্টিI

    ০২. সিয়ামের প্রতিদান আল্লাহর জিম্মায়: আল্লাহ তা’য়ালা বলেন: আদম সন্তানের প্রতিটি আ’মল তার নিজের জন্য সিয়াম ব্যতীত; কিন্তু সিয়াম আমার জন্য। আমি নিজে সিয়ামের প্রতিদান দিব। (বুখারী-ইফাবা-হা-১৭৮৩)। 

    ০৩. প্রতিটি নেক-আমল দশ থেকে সাতশো গুণ বৃদ্ধি পায় সিয়াম ব্যতীত: আদম সন্তানের প্রতিটি নেক-আ’মল দশ থেকে সাতশো গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়; তবে সিয়াম ব্যতীত। কেননা সিয়াম আল্লাহর জন্য, আর আল্লাহ নিজের হাতেই তার প্রতিদান দিবেন। বান্দা তার প্রবৃত্তি ও পানাহার আল্লাহর জন্যই পরিত্যাগ করেছে (মুসলিম-ইফাবা-হা-২৫৭৪)।

    ০৪. সিয়াম বন্দার গুনাহর বিরুদ্ধে ঢাল স্বরূপ: সিয়াম বন্দার গুনাহর বিরুদ্ধে ঢাল স্বরূপ; আল্লাহর ভয়ে সিয়াম অবস্থায় বান্দা খাদ্য, পানীয়, স্ত্রী সহবাস, অশ্লীলতা, অনর্থক চেঁচামেচি, ঝগড়া-ফাসাদ, মারামারি, গালাগালি ইত্যাদি থেকে বিরত থাকে। সিয়াম যেহেতু আল্লাহর উদ্দেশ্যে তাই রমজান মাসের একমাস ফরজ সিয়ামের পুরস্কার আল্লাহ নিজেই দান করবেন (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৭৩; মুসলিম-ইফাবা-হা/২৫৭১)। 

    ০৫. সিয়ামের মাধ্যমে বান্দার গুনাহ মাফ হয়: যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াবের আশায় রমজানের সিয়াম পালন করে, তারও অতীতের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করা হবে। (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৮০; হা/১৮৮৭)। পরিবার, ধন-সম্পদ এবং প্রতিবেশী মানুষের জন্য ফিতনা স্বরূপ (পরীক্ষা স্বরূপ), সিয়াম তার কাফফারা হয়ে যায়। (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৭৪)।

    ০৬. রময়ান মাসে শায়তানকে শৃঙ্খলিত করা হয়: রমযান মাস আসলে আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাওসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়, আর শৃঙ্খলিত করে দেওয়া হয় শায়তানগুলোকে। (মুতাশাবিহাতের বিষয়) (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৭৮; মুসলিম-ইফাবা-হা/২৩৬২)।  

    ০৭. সিয়ামের ফজিলত – সায়িম রাইয়্যান দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ: যখন রামযান আসে তখন জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়। (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৭৭)। জান্নাতে রাইয়্যান নামক একটি দরজা আছে, এ দরজা দিয়ে সিয়াম পালনকারীরাই জান্নাতে প্রবেশ করবে। (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৭৫; ১৭৭৬; সিয়াম অধ্যায়)।

    ০৮. সাহরী খাওয়ার ফজিলত – বরকত লাভ: সাহরী খাওয়ার মধ্যে বরকত রয়েছে এবং দ্রুত ইফতার করার মধ্যে কল্যান রয়েছে (মুসলিম-ইফাবা-হা/২৪২১; বুখারী-ইফাবা-হা/১৮০১)। সাহরীর সময় যে আহার গ্রহণ করা হয় তা সিয়াম পালনকারীকে শক্তি জোগায়, তার ক্ষুধার কষ্ট লাঘব করে, সায়িমকে প্রফুল্ল রাখে এবং সিয়াম পালন করার প্রতি তার আগ্রহ অটুট থাকে।    

    ০৯. শীঘ্রই ইফতারের মধ্যে কল্যাণ রয়েছে: দ্রুত ইফতার করার মধ্যে কল্যান রয়েছে (মুসলিম-ইফাবা-হা/২৪২১; বুখারী-ইফাবা-হা/১৮০১)। লোকেরা যতদিন যাবত ওয়াক্ত হওয়ামাত্র ইফতার করবে, ততদিন তারা কল্যাণের উপর থাকবে। কেননা ইহুদীরা বিলম্বে ইফতার করে। (বুখারী-ইফাবা-হা/১৮৩৩; সুনানু ইবনে মাজাহ-ইফাবা-হা/১৬৯৮)। 

    ১০. সিয়াম পালনকারীর জন্য দুটি খুশি: একটি খুশি ইফতারের সময়, যখন সে ইফতার করে (ইফতারের আনন্দ) এবং অন্যটি তার রব্বের সাথে সাক্ষাতের সময় (রব্বকে দেখার আনন্দ এবং রব্বের পক্ষ থেকে পুরস্কার পাওয়া আনন্দ)। (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৮৩; মুসলিম-ইফাবা-হা-২৫৭৪; সিয়াম অধ্যায়)। 

    ১১. সায়িমকে ইফতার করানোর ফজিলত: কেউ যদি কোন সায়িমকে ইফতার করায় তবে তার জন্যও অনুরূপ (সিয়ামের) সাওয়াব হবে। কিন্তু এতে সিয়াম পালনকারীর সাওয়াবে কোন ঘাটতি হবে না। (তিরমিযী-ইফাবা-হা/৮০৫; হাসান-সহীহ; ইবনে মাজাহ-ইফাবা-হা/১৭৪৬; তাহক্বীক আলাবানী - সহীহ )।

    ১২. সিয়াম পালনকারীর দো’য়া রদ করা হয় না: সিয়াম পালনকারীর দো’য়া রদ করা হয় না যতক্ষণ না সে ইফতার করে। (সুনানু ইবনে মাজাহ-ইফাবা-হা/১৭৫৩; তাহক্বীক আলাবানী)। ইফতারের সময় সিয়াম পালনকারীর একটি দো’য়া আছে, যা রদ করা হয় না (অর্থাৎ কবুল করা হয়)।

    ১৩. সিয়াম সায়িমের জন্য শাফা’য়াত করবে: সিয়াম বান্দার জন্য শাফ’য়াত করবে। সিয়াম বলবে: হে আমার রব্ব, আমি তাকে দিবসে পানাহার ও যৌনকর্ম থেকে বিরত রেখেছিলাম। অতএব তার ব্যাপারে আমার শাফা’য়াত কবুল কর। তখন তার শাফ’য়াত কবুল করা হবে। আহমাদ-হা/২/১৭৪; হাসান-সহীহ)। 

    ১৪. লাইলাতুল ক্বাদ্‌রে ইবাদাতের ফজিলত: যে ব্যক্তি লাইলাতুল ক্বাদ্‌রে ঈমানের সাথে সাওয়াবের আশায় রাত জেগে ইবাদাত করে, তার পিছনের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করা হবে। আর যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াবের আশায় রমজানের সিয়াম পালন করে, তারও অতীতের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করা হবে। (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৮০; হা/১৮৮৭)। 

    ১৫. তারাবির সালাতের ফজিলত: যে ব্যক্তি রমজানে ঈমানের সাথে সাওয়াবের লাভের আশায় ক্বিয়ামে রমযান অর্থাৎ তারাবীহর সালাত সাদায় করবে, তার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। (বুখারী-ইফাবা-হা/১৭৮২; হা/১৭৮৩)। 

    ১৬. শাওয়াল মাসের ছয় সিয়াম – সারা বছরের সিয়াম পালনের ফজিলত: রমযান মাসের সিয়াম পালন করে পরে শাওয়াল মাসের ছয় দিন সিয়াম পালন করা সারা বছরের সিয়াম পালন করার মত (মুসলিম-ইফাবা-হা/২৬২৫)। 

    ১৭. আইয়ামে বীযের সিয়াম (মাসিক তিন দিন সিয়াম): প্রতি মাসে তিন দিন (আরবী মাসের ১৩,১৪,১৫ তারিখ) সিয়াম পালন করা এবং রমযান মাসের সিয়াম এক রমযান থেকে পরবর্তী রমযান পর্যন্ত সারা বছর সিয়াম পালনের সমান। (মুসলিম-ইফাবা-হা/২৬১৩; হা/২৬১৪)। নেক আ’মলের বদলে রয়েছে দশগুণ নেকী; ফলে প্রতি মাসে তিন দিন সিয়াম পালন সারা বছরের সিয়াম পালন হয়ে যায়। (বুখারী-ইফাবা-হা/.১৮৫১)।

    ১৮. মহাররম মাসের সিয়াম (১০ই মহাররম) এর ফজিলত: ১০ই মহাররম মাসের সিয়ামকে আশুরার সিয়াম বলা হয়; (আশারা অর্থ দশ)। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: আশুরার সিয়াম সম্পর্কে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী যে, তাতে পূর্ববর্তী বছরে গুনাহসমূহের কাফফারা হয়ে যাবে (মুসলিম-ইফাবা-হা/২৬১৩; হা/২৬১৪)।   

    ১৯. আরাফার দিবসের সিয়াম (৯ই জিলহাজ্জের সিয়াম): রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: আর আরাফাত দিবসের সিয়াম সম্পর্কে আমি আল্লাহর নিকট আশাবাদী যে, তাতে পূর্ববর্তী বছর এবং পরবর্তী বছরের গুনাহ কাফফারা হয়ে যাবে। (মুসলিম-ইফাবা-২৬১৩-১৪)।

    ২০. জিলহাজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আ’মল – উত্তম আ’মল: (ক) প্রথম নয় দিন (জিলহাজ্জের ১-৯ দিন সিয়াম পালন) এবং (খ) ১০ম দিনে ঈদুল আয্‌হার সালাত এবং কুরবানীর ফজিলত: আল্লাহর নিকট দিনসমূহের মধ্যে যিলহাজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আমল অধিক প্রিয়। (সুনানু আবূ দাউদ-ইফাবা-হা/২৪৩০; তাহক্বীক আলাবানী - সহীহ)।  

    ২১. শা’বান মাসের নফল সিয়াম: রাসূলুল্লাহ (ﷺ) একাধারে শা’বান মাসে সবচেয়ে বেশী নফল সিয়াম পালন করতেন (বুখারী-ইফাবা-হা/১৮৪৫)। রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর কাছে সর্বাধিক প্রিয় সিয়াম ছিল শা’বান মাসের সিয়াম।

    ২২. সাপ্তাহিক সিয়াম (সোমবার ও বৃহস্পতিবার): রাসূলুল্লাহ (ﷺ) প্রতি সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবারে সিয়াম পালন করতেন। এই দুই দিন সিয়াম রাখার ফজিলত: প্রতি সপ্তাহের সোমবার ও বৃহস্পতিবার দিন সিয়াম পালন করা নবীর সুন্নাত। আর এই দুই দিন আল্লাহ রাব্বুল আ’লামীনের নিকট বান্দার আমল পেশ করা হয়। (তিরমিযী-হা/১০২৭)।

    ২৩. প্রতি সোমবার সিয়াম রাখার ফজিলত: রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে সোমবার দিন সিয়াম রাখার কারণ জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘এই দিনে আমি জন্মগ্রহণ করেছিলাম এবং এই দিনেই আমাকে নবুওয়াত প্রদান করা হয়েছিলো, অথবা এই দিনে আমার উপর কুরআন নাযিল করা হয়েছে।’ (সহীহ মুসলিম-হা-১১৬২)।

    ২৪. আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সোমবার ও বৃহস্পতিবার দিন সিয়াম পালন করতেন। একদিন তাঁকে এর কারণ জিজ্ঞেস করা হলো, তিনি বললেন, আল্লাহ তা’আলা সোমবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন প্রত্যেক মুসলমানের গুনাহ ক্ষমা করেন। কিন্তু পরস্পর সম্পর্ক ছিন্নকারী সম্পর্কে (আল্লাহ বলেন), তাদেরকে ছেড়ে দাও, যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা নিজেদের মধ্যে সমঝোতা স্থাপন করে। (ইবনে মাজাহ-হা/১৭৪০)।

    ২৫. জিলহাজ্জ, আশুরা, আইয়ামে বিজ এবং সাপ্তাহিক সিয়াম: রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যিলহাজ্জ-মাসের প্রথম নয়দিন, আশুরার দিন,  প্রতি মাসে তিনদিন এবং মাসের প্রথম সোমবার ও বৃহস্পতিবার সিয়াম পালন করতেন (সুনানু আবূ দাউদ-ইফাবা-হা/২৪২৯; তাহক্বীক আলাবানী - সহীহ)।   

    ২৬. সিয়ামের মাধ্যমে গুনাহের কাফ্‌ফারা: সিয়াম এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত যার মাধ্যমে ইসলামের কোন কোন শাস্তির কাফ্‌ফারা হিসাবে নির্ধারিত এবং সিয়ামের মাধ্যমে গুনাহ মাফ হয়ে যায়; যেমন হজ্জের সময় ক্লেশজনিত কারণে মাথা মণ্ডনের কাফ্‌ফারা (২:১৯৬); শপথ ভঙ্গের কাফ্‌ফারা (৫:৮৯); ভুলক্রমে মানুষ হত্যার কাফ্‌ফারা (৪:৯২); ইহ্‌রাম অবস্থায় শিকার করার কাফ্‌ফারা (৫:৯৫); যিহারের কাফ্‌ফারা (৫৮:৪); সিয়াম ভঙ্গের কাফ্‌ফারা; কোন বান্দা ইচ্ছাকৃতভাবে রমজানের একটি সিয়াম পরিত্যাগ করলে তাকে দুই মাস একাধারে সিয়াম পালন করে সিয়াম ভঙ্গের কাফফারা পুরণ করতে হবে।

    ২৭. জিহাদের অভিযানে সিয়াম পালন করার ফযীলত: মুহাম্মাদ ইবনু রুমহ ইবনু মুহাজির (রাহি.) ... আবূ সাঈদ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন: যদি কোন ব্যাক্তি (জিহাদ অভিযানে) সিয়াম পালন করে, তবে এ এক দিনের সিয়াম পালনের বিনিময়ে আল্লাহ তা’আলা তার মূখমণ্ডলকে জাহান্নামের অগ্নি থেকে সত্তর বছরের দূরত্বে রাখবেন (মুসলিম-ইফাবা-হা-২৫৮২)।

    ২৮. দো'য়া-যিকির: হে আল্লাহ, রমযান মাসের এই দিনে আমি, আমার পিতা-মাতা, আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং সকল পাঠক-পাঠিকাদের পক্ষ থেকে তোমার নিকট আবেদন করছি, হে আল্লাহ, তুমি আমাদের সকলের প্রতি রহম কর, সকলকে ক্ষমা করে চাও এবং রাইয়্যান নামক দরজা দিয়ে আমাদের সকলকে জান্নাতুল ফেরদাউসে প্রবেশ করাও; আমীন!

    আল্লাহ-হুম্মা সাল্লি, ওয়া সাল্লিম, ওয়া বারিক আ’লা মুহাম্মাদ; আল-হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আ’লামীন। 




    ধর্ম - এর আরো খবর

    চাঁদ দেখা যায়নি, বৃহস্পতিবার ঈদুল ফিতর

    চাঁদ দেখা যায়নি, বৃহস্পতিবার ঈদুল ফিতর

    ২৩ মার্চ, ২০২৪ ১০:০৬ পূর্বাহ্ন

    পবিত্র শবে কদর কাল

    পবিত্র শবে কদর কাল

    ২৩ মার্চ, ২০২৪ ১০:০৬ পূর্বাহ্ন

    শানে হযরত আলী মুরত্বাদা কনফারেন্স সম্পন্ন

    শানে হযরত আলী মুরত্বাদা কনফারেন্স সম্পন্ন

    ২৩ মার্চ, ২০২৪ ১০:০৬ পূর্বাহ্ন

    সিয়ামের ফজিলত সমূহ  

    সিয়ামের ফজিলত সমূহ  

    ২৩ মার্চ, ২০২৪ ১০:০৬ পূর্বাহ্ন