শিরোনাম
  • সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্য বিনষ্ট করতে প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী চক্রান্ত চালাচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা ন্যূনতম সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত : ডা. শফিকুর রহমান ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়ে সরকারে কোনো আলাপ হয়নি : রিজওয়ানা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘেঁষে শাহবাগ থানার নতুন ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার একনেকে ৫ হাজার ৯১৫.৯৯ কোটি টাকা ব্যয় সাপেক্ষ ৫টি প্রকল্পের অনুমোদন কোন পত্রিকা বন্ধে চাপ প্রয়োগ সহ্য করা হবে না : নাহিদ ইসলাম আওয়ামী লীগ আর গণতন্ত্র একসঙ্গে যায় না : তারেক রহমান বাংলাদেশ ব্যাপক শ্রম সংস্কারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ড. ইউনূস কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ৩২৩ কেজি বর্জ্য অপসারণ রাজবাড়ীতে গড়াই নদীর খেয়াঘাটের ইজারাদারকে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ
  • গণহত্যায় প্রত্যক্ষ পরোক্ষ জড়িত এবং মদদদাতাদের বিচার করতে হবে

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ৪ নভেম্বর, ২০২৪ ০৯:১২ পূর্বাহ্ন

    গণহত্যায় প্রত্যক্ষ পরোক্ষ জড়িত এবং মদদদাতাদের বিচার করতে হবে

    বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি'র সমসাময়িক ও বিগত কার্যকারী কমিটির কর্মকর্তাদের অনিয়ম দুর্নীতি, প্রহসন নির্বাচন, জুলাই-আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন সময়ে গণহত্যার নায়ক শেখ হাসিনার সাথে একাত্মতা ও সমিতি'র পদ ও ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়ে ব্যাংকিং খাত ধ্বংসের দাবি করেন সমিতি'র নেতৃবৃন্দ। ২ নভেম্বর শনিবার বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি'র সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান তারা। 

    সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সমিতি'র এডহক কমিটির সভাপতি ড. মো: আজিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত। তৎকালীন পাকিস্তান আমল হতে জাতীয় অর্থনীতিতে ঐতিহ্যমন্ডিত গৌরবময় ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশও আওয়ামীলীগ শ্বৈরশাসন পূর্বপর্যন্ত এই সমিতি বাংলাদেশ অর্থনীতি বিনির্মাণে অতি তাৎপর্যপূর্ণ ও বস্তুনিষ্ঠ অবদান রাখে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস, শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর মোজাফ্ফর আহম্মদ সহ অনেক প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ এই সমিতি'র নেতৃত্ব প্রদান করেন। 


    বক্তব্যে আরো বলেন, বিগত আওয়ামীলীগের শ্বৈরশাসন আমলে ড. আবুল বারাকাত, ড. খলীকুজ্জামান আহমদ, ড. মো: আইনুল ইসলাম, ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, প্রফেসর হান্নানা বেগম সমন্বয়ে গঠিত একটি চক্র ঐতিহ্যবাহী এই সমিতিকে আওয়ামীলীগের একটি অঙ্গসংগঠন পরিণত করে। তারা এই সমিতি'র পদ ও ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়ে আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণ এবং বিভিন্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান, পরিচালক নিযুক্ত হয়ে খেলাপি ঋণ প্রদান, বিদেশে টাকা পাচার এবং ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তন করে শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকগুলো ধ্বংস করার নীল নক্সা প্রণয়ন করেছিল। এছাড়া জুলাই-আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন সময়ে গণহত্যার প্রত্যক্ষ পরোক্ষ জড়িত এবং মদদদাতাদের বিচার করতে হবে বলে জানান।

    এ সময় সম্মেলনে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মাহবুব উল্লাহ, সাবেক সচিব ড. কামাল উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক সচিব আবদুল মতিন চৌধুরী, ডিপুটি এটর্নি জেনারেল মোক্তার কবির খান, এডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব ই জামিল, যুগ্ন সম্পাদক মোসলে উদ্দিন রিফাত ও মোহাম্মদ আলী সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




    সাতদিনের সেরা খবর

    অর্থ-বাণিজ্য - এর আরো খবর